আগুনে পুড়ে গেলে সাথে সাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি ঢালতে হবে। ডিমের সাদা অংশ বা গোল আলুর রস ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে, মোটকথা স্থানটি ঠান্ডা রাখতে হবে।
১ম ধাপ: তাপ লেগে চামড়া লাল হয়ে যায়। কোনো ফোস্কা পড়ে না। এপর্যায়ে শুধু পানি ঢাললেই হবে।
২য় ধাপ: চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে। দীর্ঘ ১-২ ঘন্টা সময় পর্যন্ত পানি ঢাললেই হবে।
৩য় ধাপ: পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের নিকট যেতে হবে।
Cantharis: যেকোন প্রকার দগ্ধই হোক, গরম তেল গরম জল কিংবা অন্য কোন ভাবে পুড়ে গেলে Q শক্তি জলের সাথে মিশিয়ে বাহ্য প্রয়োগ। ৩x-৬ শক্তি ঘন ঘন সেব্য।
Acid Carbolic: পোড়া ঘায়ে দুর্ঘন্ধ হলে প্রযোজ্য। ৬-৩০ শক্তি সেব্য এবং Q শক্তি নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার্য।
Cousticum: পোড়া ঘা শুকিয়ে গেলেও অনেক সময় লালচে দাগ হয়ে থাকে, সেখানে চুলকায় এবং পাকে। চুনে মুখ পুড়ে গেলে উপকারী। ৩০-২০০ শক্তি উপকারী।
Urtica Uren-Q শক্তিও বাহ্যিক ব্যবহারে ফল পাওয়া যায়।
বায়োকেমিকঃ
Ferrum Phos: যেকোন ধাপের পোড়া হোক বিশেষ করে জল বা তেলে ঝলসে গেলে উপকারী। ৩x শক্তি জলের সাথে বাহ্য প্রয়োগ এবং ৬x শক্তি সেব্য।
Kali Mur: ২য় ধাপের পোড়া বা ফোস্কা পরলে ৬x শক্তি সেব্য।