কিডনীর (বৃক্ক) পীড়া ( Kidney Diseases ) হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

মেরুদন্ডের দু’পাশে কোমরে একটু উপরে এর অবস্থান। অনিয়মিত জলপান, দূষিত জলপান, নিয়মিত কোমল পানীয়, মদ পান, অতিরিক্ত মাত্রায় ঘুমের বা ব্যথার অষুধ সেবন ঘন ঘন ঠান্ডা লাগা এবং আরো নানা কারণে কিডনীর পীড়া হতে পারে।

লক্ষণঃ প্রস্রাব কম বা বেশি হওয়া, শোথ/ শরীরে পানি আসা, কিডনীতে ব্যথা, পিপাসার হ্রাস-বৃদ্ধি, রক্তশূন্যতা, দুর্বলতা ইত্যাদি

Berberis Vul: কোমরের পাশে/ কিডনীতে সুঁচ ফোটানো ব্যথা, জ্বালা, চাপলে টিপলে ব্যথা বাড়ে, বাম পাশ বেশি আক্রান্ত, ব্যথা পায়ের দিকে/নিচের দিকে নেমে আসে। Q-৬ শক্তি প্রযোজ্য।

Apis Mel: শরীরে পানি আসে ও চোখের নিচের পাতা ফোলে, হূল ফোটানো ব্যথা, ঠান্ডায় আরাম, প্রস্রাব কম বা বন্ধ, পিপাসা নেই, চর্ম শুস্ক। ৩x-৩০ শক্তি।

Lycopodium: ব্যথা পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়ে, বাম পাশ আক্রান্ত, প্রস্রাবে লাল তলানি জমে, বিকেল ৪টা-রাত ৮ টা পর্যন্ত ব্যথা বৃদ্ধি। ৩০-২০০ শক্তি ফলপ্রদ।

Terebinthina: ভয়ানক জ্বালা সহ ব্যথা, রক্ত মিশ্রিত অল্প পরিমাণে প্রস্রাব, ঠান্ডা লেগে রোগের সূত্রপাত। ৬-৩০ শক্তি।

Merc.sol-6-30, Solidago-Q-3x উপকারী।



বায়োকেমিকঃ
Ferrum phos, Kali mur, Cal.phos, Kali phos, Mag.phos ৬x -১২x পাঁচটি ঔষধ একত্রে সেবন করা যেতে পারে।




নবীনতর পূর্বতন