চামড়ার উপরে উঁচু হয়ে জন্মায়। ছোট, বড়, খসখসে, মসৃণ, ফুলকপির ন্যায়, শিঙের মত সূঁচালো, রক্তস্রাবী রক্তহীন, ব্যথাযুক্ত বা ব্যথাহীন নানা অবস্থায় এগুলো প্রকাশিত হতে পারে।
Thuja oc: ফুলকপির ন্যায় খাঁজযুক্ত খসখসে, শিঙের ন্যায় উঁচু আঁচিলে ফলপ্রদ। তাছাড়া থুজা যে কোন ধরনের আঁচিলের মহৌষধ। রোগ নতুন হলে নিম্নশক্তি পুরনো হলে উচ্চ শক্তি সেব্য এবং Q ব্যবহার্য্য।
Cousticum: নাকে মুখে বুকে মসৃণ/থ্যাবড়া আঁচিলে ২০০ বা উচ্চশক্তি।
Acid Nitricum: যৌনাংগে অন্ডকোষে গুহ্যদ্বারে, কুচকিকিতে, চোখের পাতায় খসখসে রক্তস্রাবী আঁচিলে বিশেষ উপকারী। ২০০ থেকে উচ্চশক্তি।
Staphysagria: শীতকাতর কামাতুর বদমেজাজী ভীরু রোগীদের খসখসে এবড়ো থেবরো আঁচিলে ২০০ বা উচ্চশক্তি।
Cinnaberis: যৌনাঙ্গে বা চোখের আশেপাশে, রক্তস্রাবী হতে পারে। ৩০-১এম শক্তি।
Cal.carb: মোটা থলথলে মেদপূর্ণ শীতকাতর ও ঘর্মপ্রবন কালো রোগীর যেকোন আঁচিলে উচ্চ মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
Aurum Mur: মুখগহ্বর, জিহ্ববা, জননেন্দ্রিয় ও মলদ্বারের আঁচিলে ৩x-৩০ শক্তি উত্তম।
Rhus Tox: ব্যথাযুক্ত কাঁটা কাঁটা বা থ্যবড়া আঁচিলে সেবন এবং Q শক্তি ব্যবহার্য্য।
Bellis Per. Q ও বাহ্যিক ব্যবহার করা যায়।
বায়োকেমিকঃ
Nat.mur, Nat.sulph: রোগী সাধারণত লবনপ্রিয় হয়, অল্পতে ঠান্ডা লেগে যায় এমন ধাতুর মসৃণ বা খসখসে যেকোন ধরণের যেকোন স্থানের আঁচিলে নিম্নশক্তি থেকে পর্যায়ক্রমে উচ্চশক্তি ফলপ্রদ।
Silicea: যেকোন ধরনের স্রাবময় স্যাঁতসেতে আঁচিলে নিম্ন থেকে উচ্চশক্তি।