শীতের সময় সাধারণ সর্দি-কাশি ও জ্বর হতেই পারে। তবে কোনো কোনো
ক্ষেত্রে এ সমস্যাগুলো বেশ বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়। এর জন্য জীবনযাপন পদ্ধতি,
সামাজিক-প্রাকৃতিক পরিবেশ ও ভাইরাসের আক্রমণ বিশেষভাবে দায়ী। ভাইরাস বছরের
নির্দিষ্ট কিছু সময়েই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সংক্রমিত করেগা। গ্রীম, শরৎ ও বসন্তকালের
শুরুর দিকে সাধারণ সর্দি, কাশি ও জ্বর সৃষ্টিকারী ভাইরাস হচ্ছে রাইনো ভাইরাস।
কোল্ড ভাইরাসের ওপর গবেষণাকারী ইউনিভার্সিটি অব ভার্জিনিয়ার জ্যাক পল্টন
বলেন, শীতের সাধারণ সর্দি-কাশি ও জ্বর সৃষ্টিকারী ভাইরাসগুলোর মধ্যে এডেনো
ভাইরাস, প্যারাইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, করোনা ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা-এ,
ইনফ্লুয়েঞ্জা-বির আক্রমণ তীব্রভাবে দেখা যায়।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শীতকালে যেসব
ইনফ্লুয়েঞ্জার মহামারি হচ্ছে, সেগুলো হলো নতুন প্রজাতির ইনফ্লুয়েঞ্জা-এ ভাইরাস
(এ-বেইজিং)। বেয়লর কলেজ অব মেডিসিনের ইনফ্লুয়েঞ্জা রিচার্স সেন্টারের
এপিডেমিওলজিস্ট ডব্লিউ পল প্লেগন বলেন, বয়স্কদের ক্ষেত্রে যেসব মারাত্মক জটিলতা হয়
সেগুলোতে তরুণেরাও ভুগতে পারে।
উপসর্গগুলো হলো-ক্রমাগত গলাব্যথা হওয়া, শুকনো কাশি ও জ্বর।
আটালান্টার সেন্টার ফর ডিজি কন্ট্রোলের এপিডেমিওলজিস্ট লুইসা চ্যাপম্যান বলেন,
ইনফ্লুয়েঞ্জা-‘ই’র সবচেয়ে খারাপ মহামারিতে প্রায় ২০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে
আনুমানিক ৫০ হাজার লোকের মৃত্যু হয়েছিল।
প্রথম মহামারি সাঙ্গাই শহরে হয়েছিল বলে একে সাঙ্গাই ফ্লুও বলা হয়। এর উপসর্গ হলো প্রচণ্ড সর্দি-কাশি ও মাঝেমধ্যে জ্বর থাকা।
কোল্ড ভাইরাস বা শীতের ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সবচেয়ে সহজ পথ হলো কাশি ও হাঁচি। তা ছাড়া নোংরা পরিবেশে বসবাসকারীদের কোল্ড ভাইরাসে দীর্ঘ সময় ধরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি ।
প্রথম মহামারি সাঙ্গাই শহরে হয়েছিল বলে একে সাঙ্গাই ফ্লুও বলা হয়। এর উপসর্গ হলো প্রচণ্ড সর্দি-কাশি ও মাঝেমধ্যে জ্বর থাকা।
কোল্ড ভাইরাস বা শীতের ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সবচেয়ে সহজ পথ হলো কাশি ও হাঁচি। তা ছাড়া নোংরা পরিবেশে বসবাসকারীদের কোল্ড ভাইরাসে দীর্ঘ সময় ধরে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি খুব বেশি ।