মেয়েদের মাসিক ঋতু স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে বলে মেনোপজ ৷
মেনোপজ সাধারণত ৪৫ থেকে ৫২ বছরের মধ্যে হয়৷ এটা হঠাত করে বন্ধ হয় না, প্রায় ৬
মাস থেকে ২ বছর ধরে মাসিকে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে৷ মাসিক শুরু হওয়ার মতো মাসিক
বন্ধ হওয়াও নারীজীবনের একটি স্বাভাবিক ঘটনা এটা কোনো রোগ নয়।
কারণঃ-
পৌঢ়ত্বের শেষভাগে নারী শরীরে হরমোন নিঃসরণ ক্রিয়া বিশেষভাবে পরিবর্তিত হয়৷ এই সময়ে নারী শরীরের ডিম্বাশয় বা ওভারি শুকিয়ে যায়, তাই ওভামও সৃষ্টি হয় না৷ ফলে ওভারি থেকে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোন আর নিঃসৃত হয় না৷
পৌঢ়ত্বের শেষভাগে নারী শরীরে হরমোন নিঃসরণ ক্রিয়া বিশেষভাবে পরিবর্তিত হয়৷ এই সময়ে নারী শরীরের ডিম্বাশয় বা ওভারি শুকিয়ে যায়, তাই ওভামও সৃষ্টি হয় না৷ ফলে ওভারি থেকে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন হরমোন আর নিঃসৃত হয় না৷
লক্ষণঃ-
* মাথা ধরা।
* ওজন বেড়ে যাওয়া।
* ঘুম কম।
* পেশিতে যন্ত্রণা।
* বুক ধড়পড়।
* কোষ্ঠকাঠিন্য।
* কান ঝাঁ ঝাঁ করা।
* মুখচোখ জ্বালা করা।
* রাতে বেশি ঘাম।
* ছোট খাটো বিষয়ে রেগে যাওয়া।
* বিরক্ত বোধ করা।
* খিটখিটে মেজাজ।
* প্রস্রাবে কষ্ট হওয়া, অল্প ও বারবার প্রস্রাব হওয়া।
* হাড়ের অসুখ বা অস্টিওপোরোসিস।
* অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
* উরু, নিতম্ব ও স্তনে মেদ জমা হওয়া।
* মাথা ধরা।
* ওজন বেড়ে যাওয়া।
* ঘুম কম।
* পেশিতে যন্ত্রণা।
* বুক ধড়পড়।
* কোষ্ঠকাঠিন্য।
* কান ঝাঁ ঝাঁ করা।
* মুখচোখ জ্বালা করা।
* রাতে বেশি ঘাম।
* ছোট খাটো বিষয়ে রেগে যাওয়া।
* বিরক্ত বোধ করা।
* খিটখিটে মেজাজ।
* প্রস্রাবে কষ্ট হওয়া, অল্প ও বারবার প্রস্রাব হওয়া।
* হাড়ের অসুখ বা অস্টিওপোরোসিস।
* অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
* উরু, নিতম্ব ও স্তনে মেদ জমা হওয়া।
পরামর্শঃ-
* ব্যায়াম।
* বিশ্রাম।
* চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা।
* প্রতিদিন প্রচুর শাকসবজি খাওয়া।
* দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা।
* রাতে ভালো ঘুম নিশ্চিত করা৷ ঘুম নিশ্চিত করতে মাঝে মাঝে ঘুমের ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
* ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা।
* ব্যায়াম।
* বিশ্রাম।
* চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা।
* প্রতিদিন প্রচুর শাকসবজি খাওয়া।
* দুশ্চিন্তামুক্ত থাকা।
* রাতে ভালো ঘুম নিশ্চিত করা৷ ঘুম নিশ্চিত করতে মাঝে মাঝে ঘুমের ওষুধ সেবন করা যেতে পারে।
* ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা।
চিকিৎসাঃ-
* মেনোপজের সমস্যাকে না লুকিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
* মেনোপজের সমস্যাকে না লুকিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।