হার্টের কোনো একটা অংশ প্রয়োজনীয় রক্ত সরবরাহ না পেলে অক্সিজেনের অভাবে সেখানকার
মাসলগুলো মরে যায় বা স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়_ এটাই হার্ট অ্যাটাক বা অ্যাকিউট মায়োকার্ডিয়াল
ইনফার্কশন।
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণঃ-
বুকে তীব্র ব্যাথা । তবে রোগীর শ্বাসকষ্ট, বমি, গলা চেপে ধরার অনুভূতি, দৈহিক
অবসন্নতা নিয়ে আসতে পারে । হটাৎ মূর্ছা যেতে পারে । ব্যাথা বাম কাঁধে, হাত চোয়াল এবং
সারা বুকে ছড়িয়ে পড়তে পারে । কোন কোন ক্ষেত্রে বিশেষ করে ডায়বেটিস রোগী ও বৃদ্ধরা তেমন
ব্যাথা অনুভব করে না ।
অনিয়ন্ত্রণযোগ্য রিস্ক ফ্যাক্টরঃ-
* বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ইস্কোমিক হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে ।
* বংশগত মা বাবার হৃদরোগ থাকলে ছেলেমেয়েদের হবার সম্ভাবনা বেড়ে যায় ।
* লিঙ্গ- পুরুষের মধ্যে এটি হবার সম্ভাবনা বেশি ।
নিয়ন্ত্রণযোগ্য রিস্ক ফ্যাক্টরঃ-
* ধূমপান
* উচ্চ রক্তচাপ
* রক্তে চর্বির আধিক্য
* ডায়াবেটিস মেলিটাস
* শারীরিক ও মানসিক চাপ
* মদ্যপান
* শারীরিক সক্রিয়তা বা কর্মশীলতার অভাব
* মোটা বা অতিরিক্ত ওজন হওয়া
* খাদ্য সম্বন্ধীয় কারণ
হার্ট অ্যাটাক হলে যা করবেনঃ-
হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে প্রতিটি মুহূর্ত অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ।
যত দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া যাবে ততই বেড়ে যাবে রোগীর জীবন বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা।
প্রথমত. হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই নিকটতম হার্ট হাসপাতালে নিতে হবে।